সিটি নিউজঃ চসিক নির্বাচনে অস্বাভাবিক ভোট প্রাপ্তি ঘটেছে বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর প্রার্থীর বেলায়। এরা কেউ ৫০০ ভোটও পাননি। আবার অনেকে শতকও ছুঁতে পারেননি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত ৫ কাউন্সিলর আাছেন। যারা সবাই মিলে পার হতে পারেননি হাজারের গন্ডি।
স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় কোন প্রার্থীদের অস্বাভাবিক ভোট প্রাপ্তিতে হতবাক ভোটাররাও। তবে অস্বাভাবিক এমন ভোট প্রাপ্তিকে প্রার্থীরা স্বাভাবিক ধরে নিয়েছেন।
স্থানীয় জনগণ মনে করেন, ভোটে চরম অনিয়ম হয়েছে। দলীয় মনোনয়ন ও পেশিশক্তিতেই বাড়তি সুযোগ পেয়েছেন বিজয়ী প্রার্থীরা। ভোট কেন্দ্রে ভোটার না গেলেও ভোটের বার্তা শিটে জালিয়াতি করা হয়েছে। সুষ্ঠ নির্বাচন হলে অনেক বিজয়ী প্রার্থীর ফলাফলও শূণ্যের কোঠায় ভোট প্রাপ্তি হতো।
এডভোকেট আকতার কবির চৌধুরী বলেন, ব্যালটে ভোট ডাকাতি করা হতো। ইভিএমে হয়েছে উথাল পাথাল। ভোটের নামে তামাশা ছাড়া কিছু নয়। এবারের ভোটের ফল অস্বাভাবিকতাকেও ছাড়িয়ে গেছে। ভোট গ্রহণের শেষের ৯ ঘন্টা পর ফলাফল ঘোষণা করতে লাগল। এত সময় নেয়া হয়েছে ভোটের ফল ওলটপালট করে দেওয়ার জন্য। এর দায় নির্বাচন কমিশনকে নিতে হবে। ইতিহাসের কাঠগড়ায় কমিশনকে দাঁড়াতেই হবে। ভোটের নয় ছয়ে উথাল পাথাল হয়েছে।
সিটি নিউজ/ জস
